Menu

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ, দশম শ্রেণির ভূগোল, Class 10 Geography, 1st Chapter

Last Update : March 8, 2024

দশম শ্রেণির ভূগোলের প্রথম অধ্যায় (বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ) থেকে MCQ, SAQ, শূন্যস্থান পূরণ, শুদ্ধ-অশুদ্ধ প্রশ্নসহ ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল।

১.১ বহির্জাত প্রক্রিয়া [MCQ]

  1. যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে – আবহবিকার/ পর্যায়ন প্রক্রিয়া/ অন্তর্জাত প্রক্রিয়া/ পুঞ্জক্ষয় প্রক্রিয়া
  2. বহির্জাত শক্তির মূল উৎস – সূর্য/ ভূমিকম্প/ মহীভাবক আলোড়ন/ আগ্নেয়গিরি।
  3. যে প্রক্রিয়ায় ভূ-পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে বলে – আরোহণ প্রক্রিয়া/ আবহবিকার প্রক্রিয়া/ অবরোহন প্রক্রিয়া/ নগ্নীভবন প্রক্রিয়া।
  4. পর্যায়ন শক্তি বলে – বহির্জাত শক্তি/ অপার্থিব বল/ অন্তর্জাত বল/ কোনোটিই নয়।
  5. যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতা হ্রাস পায় –  আরোহণ/ অবঘর্ষ/ অবরোহণ/ নগ্নীভবন।
  6. সমুদ্র জলতলের সাপেক্ষে ভূমির সম উচ্চতার সাধারণ তল গঠনের প্রক্রিয়াকে বলে – অবরোহণ/ জৈবিক/ আরোহণ/ পর্যায়ন
  7. নগ্নীভবন বলতে সঠিক কোন প্রক্রিয়াটিকে বোঝায়? – অবরোহণ/ পর্যায়ন/ আরোহণ/ সমতলীকরণ।
  8. অবরোহণ হল – ক্ষয় প্রক্রিয়া/ সঞ্চয়/ ক্ষয় ও বহন/ কোনোটিই নয়।
  9. ক্ষয়সীমার ধারণার প্রবর্তক – ডেভিস/ পেঙ্ক/ পাওয়েল/ হ্যাক।
  10. বহির্জাত প্রক্রিয়া – অগ্ন্যুৎপাত/ ভূকম্প/ পাতচলন/ অবরোহন।
  11. যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের উপর ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাকে বলে – বহির্জাত প্রক্রিয়া/ অন্তর্জাত প্রক্রিয়া/ গিরিজনি আলোড়ন/ মহিভাবক আলোড়ন।
  12. অবরোহণ ও আরোহণের সম্মিলিত রূপ হল – নগ্নীভবন/ ক্ষয়ীভবন/ পর্যায়ন/ পুঞ্জিত ক্ষয়।

১.২ বহির্জাত প্রক্রিয়া [SAQ]

[1] সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বহিজাত শক্তি কী? 

  • নদী।

[2] অবরোহণ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ দাও।

  • আবহবিকার। 

[3] ভূমির শেষ ক্ষয়সীমা কী?

  • সমুদ্র জলপৃষ্ঠ।

[4] একটি অন্ত:জাত ভূমিরূপ গঠনকারী ধীর প্রক্রিয়ার নাম কর।

  • পাতসঞ্চালন প্রক্রিয়া।

[5] পর্যায়ন বা Gradation শব্দটি কে বা কারা ব্যবহার করেন?

  • চেম্বারলিন ও স্যালিসবেরী।

[6] কোন প্রক্রিয়ায় শিলাস্তরের উপরিভাগের শিলাচূর্ণ পরিবহণের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন না করলে তাকে কী বলে?

  • আবহবিকার।

[7] ক্ষয়সীমা ধারনার প্রবর্তক কে?

  • JW Powell.

১.৩ বহির্জাত প্রক্রিয়া [শূন্যস্থান পূরণ]

  1. বিভিন্ন ধরনের বহির্জাত শক্তির দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ ঘটলে তাকে পর্যায়ন বলে।
  2. আবহবিকার ও ক্ষয়কার্যের যৌথ কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিভাগের পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াকে নগ্নীভবন বলা হয়।
  3. জন ওয়েসলি পাওয়েল হলেন ক্ষয়সীমা ধারণার প্রবর্তক।

২.১ নদীর কাজ [MCQ]

  1. নদী সাধারণত ক-টি প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কাজ করে থাকে? – 2/ 3/ 1/ 5
  2. আফ্রিকার নীল নদের গতিপথে খার্তুম থেকে আসোয়ান পর্যন্ত খরস্রোত দেখা যায় – 6টি/ 5টি/ 4টি/ ৪টি।
  3. পলিশঙ্কু গঠিত হয় নদীর – পার্বত্য গতিতে/ নিম্নগতিতে/ মধ্য ও নিম্নগতিতে/ উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে।
  4. কলোরাডো নদীর পৃথিবী বিখ্যাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন একটি – জলবিভাজিকা/ নদীমঞ্চ/ শৈলশিরা/ I আকৃতির উপত্যকা।
  5. নদী বর্তনের ধারণা দেন – পার্দে/ পাওয়েল/ ডেডিস/ ডারউইন।
  6. যে নদী প্রধান নদী থেকে বেরিয়ে অন্য কোনো জলাশয়ে পড়ে তাকে বলে – উপনদী/ শাখানদী/ খাঁড়ি/ কোনোটিই নয়।
  7. নদীর একটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপ হল – পললব্যজনী/ নদী-বাঁক/ প্লাবনভূমি/ বদ্বীপ।
  8. শুষ্ক অঞ্চলের গিরিখাতকে বলা হয় – ক্যানিয়ন/ মন্থকূপ/ ‘v’ আকৃতির উপত্যকা/ ধান্দ।
  9. জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে বলে – কাসকেড/ ভূমিকম্প/ ক্যাটারাক্ট/ কোনোটাই নয়।
  10. নদীর নিক্ পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় – অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ/ জলপ্রপাত/ প্লাবনভূমি/ পললশকু।
  11. পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয় – উচ্চভাগে/ পর্বতের পাদদেশে/ বদ্বীপ অঞ্চলে দেখা যায়/ কোনোটিই নয়।
  12. মন্থকূপ সৃষ্টি হয় – নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে/ বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে/ হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে/ কোনোটিই নয়।
  13. জলপ্রপাতের পাদদেশে গঠিত ভূমিরূপ হল – মন্থকূপ/ প্লায়া/ প্রপাতকূপ/ ওয়াদি।
  14. নদীর প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে – উচ্চপ্রবাহে/ মধ্যপ্রবাহে/ নিম্নপ্রবাহে/ মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে
  15. নীলনদের ব-দ্বীপটি হল – তীক্ষ্মাগ্র বদ্বীপ/ ধনুকাকৃতি/ অবিন্যস্ত ব-দ্বীপ/ পাখির পায়ের মতো।
  16. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপ হল – সাগরদ্বীপ/ ইলহা-দা-মারাজো/ মাজুলি/ লাক্ষাদ্বীপ।
  17. পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – মিসিসিপি বদ্বীপ/ সিন্ধু বদ্বীপ/ গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ/ নীলনদ বদ্বীপ।
  18. মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – মধ্য প্রবাহ/ মোহানা/ নিম্ন প্রবাহ/ উচ্চ প্রবাহ
  19. লবণযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – অবঘর্ষ ক্ষয়/ জলপ্রবাহ ক্ষয়/ ঘর্ষণ ক্ষয়/ দ্রবণ ক্ষয়।
  20. নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলা হয় – পুল/ প্লাঞ্জপুল/ বিন্দুবার/ কাসপেট।
  21. নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা/ আরাবল্লি/ বিন্ধ্য/ নীলগিরি।
  22. নীলনদের ব-দ্বীপটি একটি – তীক্ষ্ণাগ্র/ ধনুকাকৃতি/ পক্ষীপাদ ব-দ্বীপ/ পুরোদেশীয় স্পিটের উদাহরণ।
  23. পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মারিয়ানা/ সাগরদ্বীপ/ সারাজো/ মাজুলি
  24. গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ/ কাসপেট ব-দ্বীপ/ পাখীর পায়ের মতো ব-দ্বীপ/ এদের কোনোটি নয়।
  25. বঙ্গোপসাগরের একটি জনবসতিহীন ছোটো দ্বীপ হল – ঘোড়ামারা/ সুন্দরবন/ নিউমুর/ উত্তরা।
  26. পাখির পায়ের মত আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – নীলনদের মোহানায়/ হোয়াংহোর মোহানায়/ সিন্ধুনদের মোহানায়/ মিসিসিপি-মিসৌরির মোহনায়
  27. লোহাচড়া, নিউমুর, ঘোড়ামারা দ্বীপগুলি সমুদ্রে নিমজ্জিত হওয়ার কারণ – বিশ্ব উষ্ণায়ন/ সুন্দরবনের বদ্বীপ অঞ্চলের ভূমির অবনমন/ বনহরণ, শিল্পায়ন, নগরায়ণ/ কোনোটিই না।
  28. Vanishing Island এর উদাহরণ নয় – লোহাচড়া/ সাগরদ্বীপ/ বেডফোর্ড/ তালপট্টি।

২.২ নদীর কাজ [SAQ]

(১) নদীর কোন্ গতিতে জলপ্রপাত বেশি দেখা যায়?

  • উচ্চগতিতে।

(২) নদীর উচ্চগতির প্রধান কাজ কী?

  • ক্ষয় করা।

(৩) পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী?

  • ভেনেজুয়েলার ওরিনোকো নদীর উপনদী রিও করোনি-র অ্যাঞ্জেল।

(৪) যে উচ্চভূমি দুটি নদী ব্যবস্থাকে পৃথক করে তার নাম লেখো।

  • জলবিভাজিকা।

(৫) নর্মদা নদীতে সৃষ্ট জলপ্রপাতটির নাম কী?

  • ধুয়াধার।

(৬) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতটি কী?

  • পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাত।

(৭) প্রবল উত্তাল জলরাশি যখন নীচের দিকে নেমে আসে তাকে কী বলে?

  • ক্যাটারাক্ট।

(৮) উচ্চগতিতে ভূমির ঢাল কত হয়?

  • প্রায় 25 ডিগ্রি – 35 ডিগ্রি।

(৯) শুষ্ক অঞ্চলে ইংরেজি। আকৃতির গিরিখাতকে কী বলে?

  • ক্যানিয়ন।

(১০) ধুয়াধার জলপ্রপাত কোন্ নদীতে দেখা যায়?

  • নর্মদা।

(১১) শিবসমুদ্র জলপ্রপাত কোন্ নদীতে গড়ে উঠেছে?

  • কাবেরী।

(১২) নদীর তলদেশের সঙ্গে নদীবাহিত শিলাখন্ডের আঘাতকে কী বলে?

  • অবঘর্ষ।

(১৩) নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র কী?

  • কোনো নদীতে ঢালের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে নদীর গতিবেগ যদি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তাহলে নদীর বহনক্ষমতা পূর্বের থেকে 64 গুণ বৃদ্ধি পায়, এটি ষষ্ঠঘাতের সূত্র।

(১৪) কোন প্রবাহে নদী ক্ষয় বহন ও সঞ্চয় তিনটে কাজই করে?

  • মধ্যগতিতে।

(১৫) নদী-বাঁক বা মিয়েন্ডার কাকে বলে?

  • সমভূমি অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত অংশে মন্থর গতিসম্পন্ন নদী বাধা অতিক্রম করে যে আঁকাবাঁকা গতিপথ সৃষ্টি করে তাকে মিয়েন্ডার বলে।

(১৬) পলিশঙ্কু কোথায় গঠিত হয়?

  • নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে।

(১৭) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী উপত্যকা কী?

  • নীল।

(১৮) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকা কোথায় অবস্থিত?

  • আমাজন অববাহিকায়।

(১৯) পৃথিবীর বৃহত্তম পলল সমভূমি ও ব-দ্বীপ কোনটি?

  • গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ সমভূমি।

(২০) কোন নদীতে বান ডাকে?

  • গঙ্গা।

(২১) নিক বিন্দু কী?

  • নদী উপত্যকার পুরাতন ঢালযুক্ত অংশের সঙ্গে নতুন ঢালু নদী উপত্যকার যে অংশে মিলন ঘটে তাকে নিক বিন্দু বলে।

(২২) Meander শব্দটি কোথা থেকে উৎপত্তি হয়েছে?

  • তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর নাম থেকে, আবার কারোর মতে প্রাচীন গ্রিক দেবতা মিয়েন্ড্রাস-এর নামানুযায়ী।

(২৩) নদীর জলধারা যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় সেই খাতকে কী বলে?

  • উপত্যকা।

(২৪) নদীর মোহানায় গড়ে ওঠা প্রায় ত্রিকোণাকৃতির ভূমিরূপ কী?

  • ব-দ্বীপ।

(২৫) ভারতে পাখির পায়ের ন্যায় বদ্বীপ কোথায় দেখা যায়?

  • মিসিসিপি-মিসৌরি, কৃষ্ণা নদী।

(২৬) একটি কাসপেড ব-দ্বীপের উদাহরণ দাও।

  • স্পেনের এব্রো নদীর ব-দ্বীপ।

(২৭) ধনুকাকৃতি বদ্বীপের উদাহরণ দাও।

  • নীলনদ, হোয়াংহো।

(২৮) সুন্দরবনের কোন দ্বীপ বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাবে সম্পূর্ণ নিমজ্জিত হয়েছে?

  • নিউমুর।

২.৩ নদীর কাজ [শূন্যস্থান পূরণ]

  1. রিও করোনি নদীর সল্টো অ্যাঞ্জেল পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত।
  2. গঙ্গা একটি আদর্শ নদীর উদাহরণ।
  3. নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনমিটার জল প্রবাহিত হয়, তাকে কিউমেক ও প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয়, তাকে কিউসেক বলে।
  4. দুটি অনুগামী নদীর মধ্যবর্তী স্থানকে দোয়াব বলে।
  5. একই নদীতে অবস্থিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপ্রপাতকে খরস্রোত বলে।
  6. জলপ্রপাতের তলদেশে সৃষ্ট গর্তকে প্লাঞ্জপুল বা প্রপাতকূপ বলে।
  7. নদীগর্ভে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট গর্তগুলিকে মন্থকূপ বলে ।
  8. দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে দোয়াব বলে।
  9. নদীর পুনর্যৌবন লাভের ফলে গঠিত হয় নদীমঞ্চ
  10. নদী উপত্যকার পুরাতন ও নতুন ঢালের মিলন বিন্দুকে নিকবিন্দু বলে।
  11. মেইয়েনড্রস (Maiandros) নদীর নাম অনুসারে নদীতে সৃষ্ট বাঁক মিয়েন্ডার নামে পরিচিত।
  12. কাসপেড বদ্বীপ এব্রো নদীর মোহানায় দেখা যায়।
  13. ইতালির তাইবার নদীর বদ্বীপ তীক্ষ্ণাগ্র ব-দ্বীপ-এর উদাহরণ।
  14. নিউমুর দ্বীপের অবস্থান হল হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মুখের থেকে 2 কিমি দক্ষিণে।

২.৪ নদীর কাজ [শুদ্ধ-অশুদ্ধ]

  • নদীর উচ্চগতিতে একটি বিশিষ্ট ভূমিরূপ হল মন্থকূপ। [শুদ্ধ]
  • উচ্চপ্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল সঞ্চয়। [অশুদ্ধ]
  • ষষ্ঠঘাতের সূত্রটি হল হবকিন্স-এর, যেক্ষেত্রে নদীর দ্বিগুণ গতি বৃদ্ধিতে বহন ক্ষমতা ৬৪ গুণ বাড়ে। [শুদ্ধ]
  • মিয়েন্ডার সৃষ্টি হয় নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে। অশুদ্ধ]
  • নদীর মধ্যগতিতে পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয়। [শুদ্ধ]
  • ভারতের বৃহত্তম নদী মধ্যবর্তী দ্বীপ হল মাজুলি। [শুদ্ধ]
  • প্রশস্ত নদী মোহানাকে বলে খাঁড়ি।  [শুদ্ধ]
  • শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় অঞ্চলে ‘V’ আকৃতির উপত্যকা দেখা যায়। [অশুদ্ধ]
  • জলপ্রপাতের পাদদেশে মন্থকূপ সৃষ্টি হয়। [অশুদ্ধ]
  • গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলে অসংখ্য অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ দেখা যায়। [শুদ্ধ]
  • বদ্বীপ ভূমিরূপ নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে গঠিত হয়। [অশুদ্ধ]
  • প্লাবন সমভূমির সৃষ্টি হয় অবরোহণ প্রক্রিয়ায়। [অশুদ্ধ]
  • নদীর প্রবাহপথে দু-পাশের ঢাল একে অপরকে আড়াল করে রাখলে আবদ্ধ অভিক্ষিপ্তাংশ তৈরি হয়। [শুদ্ধ]
  • বিভিন্ন ঋতুতে নদীর জলের পরিমাণের হ্রাসবৃদ্ধিকে নদীবর্তন বলে। [শুদ্ধ]

চলবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!