Menu

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০১৬, WB HS Bengali Question 2016

পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষা সংসদের নির্ধারিত সিলেবাসের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন এখানে দেওয়া হল। বিকল্পধর্মী এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর করে দেওয়া হয়েছে।

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০১৬, WB HS Bengali Question 2016

পয়েন্ট সমূহ

বিভাগ : ক (নম্বর : ৫০)

১। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

১.১ “নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে, এ ভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।” – কোন্ প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা? এই ভাবনার মাধ্যমে নিখিলের চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে?

১.২. “বাদার ভাত খেলে তবে তো সে আসল বাদাটার খোঁজ পেয়ে যাবে একদিন।” – “বাদা’ কাকে বলে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তির এই রকম মনে হওয়ার কারণ কী?

২। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

২.১ “এই ভোরের জন্য অপেক্ষা করছিল।” – কে অপেক্ষা করছিল? তার পরিণতি কী হয়েছিল?

২.২ “আমার দরকার শুধু গাছ দেখা” – বক্তা কে? তার গাছ দেখা দরকার কেন?

৩। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৩.১ “আর একবার এক মারাঠি তামাশায় দেখেছিলাম, ” – বক্তা মারাঠি তামাশায় কী দেখেছিলেন। বক্তা কোন্ প্রসঙ্গে মারাঠি তামাশার কথা বলেছিলেন?

৩.২. “অভিনেতা মানে একটা চাকর – একটা জোকার, একটা ক্লাউন। লোকেরা সারাদিন খেটেখুটে এলে তাদের আনন্দ দেওয়াই নাটক-ওয়ালাদের একমাত্র কর্তব্য।” – বক্তার কথার তাৎপর্য আলোচনা করো।

৪। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৪.১ “পাতায় পাতায় জয় / জন্মোৎসবের ভোজ বানাত কারা?” – পাতায় পাতায় কাদের জয় লেখা? ‘জয়োৎসবের ভোজ’ যারা বানাত তাদের প্রতি কবির কী মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে? 

৪.২ “ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেল, পাথরের চাঁই থামানো যাবে না কেন?” – ট্রেন থামানোর দরকার হয়েছিল কেন? ট্রেন কীভাবে থামানো হয়েছিল?

৫। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৫.১ “কিন্তু হাতি বেগার আর চলল না । ” – “হাতি বেগার” আইন কী? তা আর চলল না কেন? 

৫.২ “তোমরা হাত বাড়াও, তাকে সাহায্য করো।”- লেখক কাকে কীভাবে, কেন সাহায্য করতে বলেছেন?

আরো পড়ুন :  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০১৭, WB HS Bengali Question 2017

৬। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও : 

৬.১ গঠনগত দিক থেকে বাক্য কয় প্রকার? যে কোনো এক প্রকারের উদাহরণসহ পরিচয় দাও।

৬.২ উদাহরণসহ গুচ্ছধ্বনির পরিচয় দাও।

৭। অনধিক ১৫০ শব্দে যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :

৭.১ বাঙালির বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাসে আচার্য প্রফুন্নচন্দ্র রায়ের অবদান আলোচনা করো।

৭.২ বাংলার দুটি লোকসংগীতের ধারার নাম লেখো। যে-কোনো একটি ধারার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

৭.৩ বাঙালির চিত্রকলা চর্চার ধারায় অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলোচনা করো।

৭.৪ কলকাতায় বাঙালির প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠা প্রথম স্বদেশি সার্কাসের নাম লেখো। সার্কাসে বাঙালির অবদানের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

৮। নিম্নলিখিত যে-কোনো একটি বিষয় নির্বাচন করে নির্দেশ অনুসারে কমবেশি ৪০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রবন্ধ রচনা করো :

৮.১ নিম্নে প্রদত্ত মানস-মানচিত্র অবলম্বনে একটি প্রবন্ধ রচনা করো :

শিক্ষায় ও চরিত্রগঠনে খেলাধূলা

[শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ ছাত্রসমাজ সুস্থ সমাজ গড়তে সক্ষম/ বিকল্প জীবিকার প্রস্তুতি/ শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সহায়ক/ পড়াশোনার পাশাপাশি শরীরচর্চার গুরুত্ব/ আদর্শবোধ, নিয়মানুবর্তিতা, শৃঙ্খলাবোধ, দলবদ্ধভাবে কর্ম সম্পাদনের শিক্ষা]

৮.২ প্রদত্ত অনুচ্ছেদটিকে প্রস্তাবনা বা ভূমিকা স্বরূপ গ্রহণ করে বিষয়ের গভীরে প্রবেশ করে, পরিণতি দানের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রবন্ধ রচনা করো :

গাছের কথা

বীজের উপর এক কঠিন ঢাকনা, তাহার মধ্যে বৃক্ষশিশু নিরাপদে নিদ্রা যায়। বীজের আকার নানাপ্রকার, কোনোটি অতি ছোটে কোনোটি বড়ো। বীজ দেখিয়া গাছ কত বড়ো হইবে বলা যায় না। অতি প্রকাণ্ড বটগাছ, সরিষা অপেক্ষা ছোটো বীজ হইতে জন্মে। কে মনে করিতে পারে এত বড়ো গাছটা এই ক্ষুদ্র সরিষার মধ্যে লুকাইয়া আছে। তোমরা হয়তো কৃষকদিগকে ধানের বীজ খেতে ছড়াইতে দেখিয়াছ। কিন্তু যত গাছপালা, বনজঙ্গল দেখো, তাহার অনেকের বীজ মানুষ ছড়ায় নাই।

৮.৩ প্রতিপক্ষের যুক্তির অসারতা প্রমাণ করে স্বপক্ষে যুক্তিক্রম বিন্যাস করে প্রবন্ধ রচনা করো :

বিতর্কের বিষয় “চলভাষ ছাড়া চলমান জীবন অচল”

মতের পক্ষে : আধুনিক গতিশীল যুগে প্রতি মুহূর্তে মানুষের কাছে চলভাষ বা মোবাইল ফোন অবশ্য প্রয়োজনীয় এক উপাদান – প্রায় ছায়াসঙ্গী বলা যায়। জীবনের প্রতি মুহূর্তেই একে অপরের সত্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য বা বিশেষ কোনো প্রয়োজনীয়তা পুরণের জন্য মোবাইল ফোন অপরিহার্য। অত্যন্ত দ্রুতগতির এই আধুনিক জীবনে সময়ের মূল্যকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে মোবাইল ফোন ছাড়া চলেই না। কেবল যোগাযোগের মাধ্যমেই নয় – মোবাইল ফোন ইনটারনেট ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে বিভিন্ন তথ্যসম্ভার হাতের মুঠোয় এনে দেয়।

৮.৪ প্রদত্ত সূত্র ও তথ্য অবলম্বনে একটি প্রবন্ধ রচনা করো :

স্বামী বিবেকানন্দ

জন্ম – ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে, ১২ জানুয়ারি, কলকাতার সিমুলিয়ায়।

পিতা – বিখ্যাত আইনজীবী বিশ্বনাথ দত্ত।

মাতা – ভুবনেশ্বরী দেবী

শিক্ষাজীবন – মেট্রোপলিটন স্কুল থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় এবং স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

আরো পড়ুন :  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০১৫, WB HS Bengali Question 2015

রামকৃল্পের সান্নিধ্য – দক্ষিণেশ্বরে রামকৃল্পের সান্নিধ্যে এসে তাঁর শিষ্যত্ব গ্রহণ। ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে রামকৃষ্ণের দেহত্যাগের পর বরানগরে রামকৃষ্ণ মঠ স্থাপন।

কর্মজীবন – ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে শিকাগো ধর্মমহাসভায় যোগদানের জন্য আমেরিকা যাত্রা। ইংল্যান্ড ভ্রমণ, ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন। ‘রামকৃষ্ণ মিশন’ প্রতিষ্ঠা।

উল্লেখযোগ্য রচনা – ‘পরিব্রাজক’, ‘প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য’, ‘বর্তমান ভারত’

মৃত্যু – ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে, ৪ জুলাই।

বিভাগ : খ (নম্বর : ৩০)

১। সঠিক বিকল্পটি নির্বাচন করো :

১.১ “গোষ্ঠী’ শব্দের আদি অর্থ গবাদি পশুর থাকার জায়গা এবং বর্তমান অর্থ সমূহ – এটি শব্দার্থের পরিবর্তনের কোন ধারা? – (ক) শব্দার্থের প্রসার, (খ) শব্দার্থের রূপান্তর, (গ) শব্দার্থের সংকোচ, (ঘ) শব্দার্থের অবনতি। 

১.২ একটি তাড়িত ধ্বনি হল- (ক) ঝ্‌. (খ) ম্‌, (গ) ঞ্‌, (ঘ) ড়্‌

১.৩ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কোন শিল্পে অবদানের জন্য উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী পরিচিতি লাভ করেছিলেন? — (ক) চিত্রশিল্প, (খ) পটশিল্প, (গ) স্থাপত্য শিল্প, (ঘ) মুদ্রণশিল্প। 

১.৪ মোহনবাগান ক্লাব গঠিত হয়- (ক) ১৮৮৯ সালে, (৭) ১৮৯০ সালে, (গ) ১৮৯২ সালে (ঘ) ১৮৯৩ সালে।

১.৫ ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন – (ক) জগদীশচন্দ্র বসু, (খ) প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ, (গ) মেঘনাদ সাহা, (ঘ) সত্যেন্দ্রনাথ বসু।

১.৬ “হ্যাঁ, হ্যাঁ, শম্ভুদা আপনিই হোন।” – কী হওয়ার কথা বলা হয়েছে? – (ক) যুবক চরিত্র, (খ) নায়ক চরিত্র, (গ) সার্জেন্ট চরিত্র, (ঘ) খলনায়ক চরিত্র।

অথবা, রজনীকান্ত কোন ঐতিহাসিক চরিত্রের পোশাকে ফাঁকা মতে প্রবেশ করেন? – (ক) ঔরঙ্গজীবের, (খ) দিলদারের, (গ) মহম্মদের, (ঘ) সাজাহানের।

১.৭ “এমনি সময় হঠাৎই এক সাহেবের লেখা পড়লাম।” – সাহেবের নাম – (ক) আইজেনস্টাইন, (খ) আইনস্টাইন, (গ) গেরাসিম লেবেদেফ, (ঘ) জর্জ বার্নড শ।

অথবা, “আর একদিন তাকে দেখে মনে হয়েছিল” – (ক) মোমের আলোর চেয়েও পবিত্র, (গ) চাঁদের আলোর চেয়েও স্নিগ্ধ, (গ) ভোরের আলোর চেয়েও সুন্দর, (ঘ) গোধূলির আলোর চেয়েও মায়াবী। 

১.৮ “হ্যাঁ বল্লভভাই বলে গেছেন – (ক) বাঙালিরা আড্ডাবাজ, (ঘ) বাঙালিরা সংস্কৃতিমনস্ক, (গ) বাঙালিরা উদার, (ঘ) বাঙালিরা কাঁদুনে জাত। 

অথবা, “এ কথাটা মালিকের কানে তুলবেন না চাটুজ্জেমশাই” – কোন্ কথাটা ? – (ক) গ্রিনরুমে ঘুমানোর কথা, (খ) ফাঁকা মঞ্চে অভিনয়ের কথা, (গ) চাটুজ্জেমশাইয়ের সঙ্গে বক্তার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা, (ঘ) চাটুজ্জেমশাইকে বাড়ি পৌঁছে দিতে চাওয়ার কথা।

১.৯ ” নিহত ভাইয়ের শবদেহ দেখে” কবির মনে জাগে। – (ক) করুণা, (খ) হতাশা, (গ) ক্রোধ, (ঘ) আতঙ্ক।

১.১০ “সবুজের অনটন ঘটে…” – (ক) অনাবৃষ্টির ফলে, (খ) শহরের অসুখ সবুজ খায় বলে, (গ) ঝড়ে গাছ পড়ে যাওয়ার ফলে, (ঘ) অভিজ্ঞ মালি নেই বলে। 

১.১১ “ঘুমহীন ক্লান্ত বিহ্বল শরীরটাকে স্রোতের মতো / একটা আবেশ দেওয়ার জন্য” – হরিণটি কী করল? (ক) নরম ঘাসের উপর শুয়ে পড়ল, (খ) নদীর তীক্ষ্ণ শীতল জলে নামল, (গ) অর্জুন বনের ছায়ায় বসে রইল, (ঘ) দেশোয়ালিদের জ্বালানো আগুনের উত্তাপ নিল।

আরো পড়ুন :  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ২০১৫, WB HS Bengali Question 2015

১.১২ “সে কখনো করে না বঞ্চনা।” – সে বলতে বোঝানো হয়েছে? – (ক) কঠিনকে, (গ) মৃত্যুকে, (গ) সত্যকে, (ঘ) জীবনকে। 

১.১৩ “সেখানে কি সবাই প্রাসাদেই থাকত।” – কোন জায়গার কথা বলা হয়েছে? – (ক) ব্যাবিলন, (খ) বাইজেনটিয়াম, (গ) রোম, (ঘ) আটলান্টিস্। 

অথবা, “সেই শহর দিয়ে খিদে-তেষ্টায় কাতর কয়েদিদের ট্রেন যাবে এ হতে পারে না।” কারণ – (ক) পাঞ্জাসাহেব নানকের জন্মস্থান, (খ) পাঞ্জাসাহেবে মর্দানার মৃত্যু হয়েছিল, (গ) পাঞ্জাসাহেবে গুরু নানক মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিলেন, (ঘ) পাঞ্জাসাহেবে বলী কান্ধারীর কুটির ছিল।

১.১৪ “বিজ্ঞ চৌকিদারের পরামর্শ মানা হল” – চৌকিদার কী পরামর্শ দিয়েছিল? – (ক) দোকান বন্ধ করতে, (খ) দাঙ্গা থামাতে, (গ) বুড়িকে নদীতে ফেলে আসতে, (ঘ) বুড়ির সেবা করতে।

১.১৫ বাসিনী লুকিয়ে উচ্ছবকে কী খেতে দিয়েছিল? – (ক) চিঁড়ে, (খ) মুড়ি, (গ) বাতাসা, (ঘ) ছাতু। 

১.১৬ এক সময় দাগি ডাকাত ছিল – (ক) নিবারণ বাগদি, (খ) করিম ফরাজি, (গ) ফজলু সেখ, (ঘ) নকড়ি নাপিত।

১.১৭ উচ্ছবকে বড়ো বাড়িতে কে নিয়ে এসেছিল? – (ক) ভজন চাকর, (খ) বাসিনী, (গ) তান্ত্রিক, (ঘ) ছোটো বউয়ের বাবা। 

১.১৮ মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর কেবলি মনে পড়ে’ – (ক) সংসারের অভাবের কথা, (ঘ) স্বামীর কথা, (গ) ফুটপাথের লোকগুলোর কথা, (ঘ) ছেলেমেয়েদের কথা।

২। অনধিক ২০টি শব্দে প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : 

২.১ ‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’ কাকে বলে?

২.২ “আমি তা পারি না।” – বক্তা কী পারেন না?

২.৩ “সোনার বর্শার মতো জেগে উঠে” হরিণটি কী করতে চেয়েছিল?

২.৪. “সেই সন্ধ্যায় কোথায় গেল রাজমিস্ত্রিরা?” – কোন সন্ধ্যার কথা বলা হয়েছে?

অথবা, “সেকালে ঘন ঘন ‘সাকা’ হত”— ‘সাকা’ হলে কী করতে হত?

২.৫ “Box office বলেও তো একটা কথা আছে?” – বক্তা কখন কথাটি বলেছিলেন?

অথবা, “তাতে বয়েসটা ঠিক বোঝা যায় না।” – কীসে ‘বয়েস’ বোঝা যায় না?

২.৬ পউষে বাদলা সম্পর্কে গ্রামের ‘ডাকপুরুষের’ ‘বচনে’ কী বলা আছে?

২.৭ ধ্বনিমূলের অবস্থান বলতে কী বোঝো?

২.৮ থিসরাস কী?

২.৯ “চিনিলাম আপনারে” – কবি কীভাবে নিজেকে চিনলেন?

২.১০ “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে / মাঝে মাঝে শুনি ” – বক্তা কী শোনেন?

২.১১ ‘বিভাব’ নাটকের নামকরণ হয়েছিল কীভাবে?

অথবা, ‘নানা রঙের দিন’ নাটকে রজনীকান্ত, ঔরঙ্গাজীব ও মহম্মদের যে দৃশ্যের কথা বলেছিলেন সেটি কোন নাটকের অংশ?

২.১২ ‘উচ্ছব তাড়াতাড়ি হাত চালায়’ – কেন?


Table of Contents

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!